459
Published on অক্টোবর 15, 2014তিনি বলেন,“ আমরা সার, বীজসহ সকল কৃষি উপকরণের মূল্যহ্রাস, কৃষকদের সহজশর্তে ও স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা প্রদান, বিভিন্ন প্রণোদনা প্রদান, নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন এবং কৃষি গবেষণায় ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছি। অভ্যন্তরীণ বাজারে খাদ্যশস্য ও কৃষিজাত পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করেছি। এ সব পদক্ষেপের ফলে দেশে খাদ্য ও কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে”।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০১৪’ উদ্যাপন উপলক্ষে দেয়া আজ এক বাণীতে এ কথা বলেন।
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আগামীকাল ১৬ অক্টোবর ২০১৪ ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস’ উদ্যাপন করা হচ্ছে। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘পারিবারিক কৃষি : প্রকৃতির সুরক্ষা, সবার জন্য খাদ্য’ ।
বাণীতে তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী খাদ্যশস্যের উচ্চমূল্য সত্ত্বেও দেশে খাদ্যমূল্য স্বাভাবিক রয়েছে। আমরা গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে সমন্বিত কৃষি উদ্যোগ ও আধুনিক বাজার ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা নিয়েছি।
পৃথিবীর সব দেশেই জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তবে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য অক্ষুন্ন রেখেই খাদ্য নিরাপত্তার বলয় তৈরি করতে হবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী পরিবারের সদস্যদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে পারিবারিক পুষ্টি চাহিদা পূরণে সবাইকে এগিয়ে আসার আহবান। সেই সাথে নিরাপদ খাদ্যের বিষয়েও সকলের সচেতনতার উপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি।।
বাণীতে শেখ হাসিনা বলেন,বিশ্বব্যাপী খাদ্যশস্যের উচ্চমূল্য সত্ত্বেও দেশে খাদ্যমূল্য স্বাভাবিক রয়েছে। আমরা গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে সমন্বিত কৃষি উদ্যোগ ও আধুনিক বাজার ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা নিয়েছি।
পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করে কৃষিক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং পারিবারিক কৃষিকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রধান মন্ত্রী সরকারের পাশাপাশি দেশবাসী ও সংশ্লিষ্ট সকলকে একযোগে কাজ করার আহবান জানান।
তিনি ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০১৪’ এর সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
-বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)