681
Published on অক্টোবর 14, 2014এছাড়াও, আন্তর্জাতিক খাদ্য নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইএফআরআই), ওয়েলথাঙ্গারহিলফে এবং কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড বাংলাদেশকে শীর্ষ সেই দেশগুলোর অন্তর্ভুক্ত করেছে যারা 'ব্যাপক উন্নয়ন ঘটিয়েছে' পুষ্টিহীনতা এবং ক্ষুধা নিবারণের ক্ষেত্রে।
এবছরে বাংলাদেশের স্থান হয়েছে ৫৭তম, যা আগের বছর থেকে এক ধাপ উপরে, ক্ষুধার সূচকও কমেছে সেই সাথে ১৯.১ যা ২০০৫ সালে ছিল ১৯.৮।
আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে নেয়া বিভিন্ন উদ্যোগের ফলেই দেশের জনগণ আজ নিম্ন ক্ষুধার হারের এই অবস্থা চাক্ষুষ করতে পারছে।
বাংলাদেশ সামাজিক সূচকগুলোতে ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে যা দরিদ্রতম শিশুদের পুষ্টিহীনতা দূরীকরণে সহায়ক হয়েছে।
রিপোর্টে আরো জানা যায় ১৯৯০ সাল থেকে ২০১১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ শিশুদের কমওজনের প্রবনতা কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে ২৫ শতাংশের ব্যবধানে।
১৯৯০ সালের ক্ষুধার সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৩৬.৬, আর তা ১৭.৫ পয়েন্ট কমে ২০১৪ সালে হয়েছে ১৯.১, আর এটি সার্ক দেশগুলোর মধ্যে সেরা।