470
Published on অক্টোবর 12, 2014মূলত কম খরচ, রফতানি আয়ে প্রবৃদ্ধি বজায়, রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি এবং বেসরকারি খাতে বিদেশ থেকে প্রচুর ঋণ আসার কারণে রিজার্ভ বেড়েছে।
এর আগে গত ৭ আগস্ট প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। কিন্তু গত সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে আমদানি ব্যয়ের অর্থ পরিশোধের কারণে রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামে।
আকু বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, ইরান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার ও মালদ্বীপের মধ্যে আমদানি-রফতানির অর্থ পরিশোধের লক্ষ্যে গঠিত একটি সংস্থা। এসব দেশের মধ্যে আমদানি-রফতানি সংক্রান্ত দেনা-পাওনা থাকলে প্রতি দুই মাস পর তা দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংক মিটিয়ে দেয়। এ লেনদেন হয় মার্কিন ডলার ও ইউরোর মাধ্যমে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের এই রিজার্ভ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেশি থাকলে অন্য দেশের সঙ্গে লেনদেন সহজ হয়। অন্য দেশের উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করতেও স্বচ্ছন্দবোধ করেন।