স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধবিরোধী সাম্প্রদায়িক ও উগ্রবাদী দলগুলোর নিবন্ধন বাতিল এবং দণ্ডিত দালালদের ভোটাধিকার বাতিল করেছিলেন। কিন্তু জিয়াউর রহমান সংবিধানের ৩৮ অনুচ্ছেদ বাতিল করে আবারো উগ্রবাদী সাম্প্রদায়িক রাজনীতির পথ খুলে দেয়। এমনকি সংবিধানের ১২২ অনুচ্ছেদ তুলে দিয়ে দালালদের ভোটার হওয়ার সুযোগও করে দেয়। ফলে সমাজে পুনর্বাসিত হয় যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপ...
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার অন্যতম কুশীলব ছিল তৎকালীন উপ-সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমান। এরপর ২৩ আগস্টের মধ্যে জাতীয় চার নেতাকে গ্রেফতারের পর, ২৪ আগস্ট সেনাপ্রধানের পদে অধিষ্ঠিত হয় সে। এসময় সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানের সামরিক শক্তির ওপর ভর করে ২৬ সেপ্টেম্বর ‘দায়মুক্তি অধ্যাদেশ&...
যেহেতু সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা বলা নেই, তাই বাংলাদেশে কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার হতে পারে না বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। ১৯৯৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকার সংবাদে দেখা যায়, চট্টগ্রামের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে সার্কিট হাউসে আয়োজিত সুধী সমাবেশে এই কথা বলেন তিনি। এসময় খালেদা জিয়া আরো বলেন, সংবিধান অনু...
যুদ্ধবিধ্বস্ত নবীন দেশে ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারিতে নোয়াখালী সফরে গিয়ে আশ্রয়হীনদের প্রথম পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির পিতার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে প্রথম সরকার গঠনের পর ১৯৯৭ সালে আশ্রয়হীনদের পুনর্বাসনের জন্য সরকারি অর্থায়নে প্রথম উদ্যোগ হিসেবে গ্রহণ করেন ‘আশ্রয়ণ প্রকল্প’। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষি...
মনে আছে আপনাদের, দুর্নীতির দায়ে মালয়েশিয়ায় পলাতক খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুর পর সহমর্মিতার জায়গা থেকে শোক জানাতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু আওয়ামী লীগ সভাপতিকে বাসায় ঢুকতে দেয়নি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া । ফলে বাসার সামনে অপেক্ষা করে ফিরে আসতে বাধ্য হন তিনি। এটাই আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পার্থক্যের...